আমি নুসরাত, মাএ কেমিস্ট্রি থেকে মাস্টার্স পড়াশোন শেষ করেছি। কেমিস্ট্রির সাথে আমার একটা অদ্ভুত প্রেম আছে। অদৃশ্য হয়ে ছোট ভাইয়ের সাথে! বাংলা চটি গল্প আমার বাড়িটা মোটামুটি ভালই বড় আর বাবার অনেক টাকা পয়সা থাকায়। আর আমার ইচ্ছায় তিনি আমাকে ছোট খাটো একটা সাইন্স ল্যাব বাড়িতেই বানিয়ে দিয়েছেন। আমি আমার ছোট্ট ল্যাবে অনেক কেমিক্যাল এনে রেখেছি, প্রতিদিনই কিছু না কিছু নিয়ে গবেষণা করি। সেদিন সন্ধ্যার দিকে, বাসায় কেউ নেই, শুধু আমি আর আমার ছোট ভাই রাতুল। বাবা-মা গেছে পারিবারিক একটি ফাংশনে, রাতে ফিরবে। আমি দুটি কেমিক্যাল একসাথে করলাম, হঠাৎ দুটো মিশে একটা তীব্র ধোঁয়া উঠল। চোখ জ্বলছে, গলা শুকিয়ে গেছে, কাশতে কাশতে রাতুলের রুমের দিকে ছুটলাম। Vai Bon choda – Bonke choda
রাতুলের রুমের দরজা খুলতেই, রাতুল বিছানায় লাফ দিয়ে বসে পরে, নিজের গায়ে কম্বল টেনে হাতে কিছু ছিল সেটি বালিশের নিচে লুকিয়ে ফেলল, চোখে হালকা জ্বালা পোড়া করছিল, তাই বুঝলাম না। হঠাৎ সে দরজার দিকে তাকিয়ে বলে উঠলো, “কে দরজা খুলেছে? আপু তুই দরজা খুলেছিস?” আমি তো অবাক, আমি তার সামনে দাঁড়িয়ে আছি আর আমাকে দেখছে না? হঠাৎ ও কম্বল সরিয়ে উঠে দাড়ালো আর দরজার দিকে এগিয়ে গিয়ে দরজা আটকিয়ে দিলো। আমার তখন চোখ কপালে! রাতুল একদম ল্যাংটা, বাঁড়াটা খাড়া হয়ে কাঁপছে, সে খাটে এসে বসে বালিশের নিচ থেকে ফোন বের করলো। আমি আরো অবাক হয়ে গেলাম, স্ক্রিনে একটা হার্ডকোর পর্ন চলছে—দুটো মেয়ে, একটা ছেলে, পুরো উলঙ্গ, চিৎকার আর হাহাকারের শব্দ। আমার মাথা ঘুরে গেল। আমার ছোট ভাই এসব দেখছে লেংটা হয়ে?
আমি তখন মজা করে ঝুঁকে ওর খাড়া বাঁড়াটায় একটা চুমু দিলাম। রাতুল চিৎকার করে উঠল, “আপু! আপু!” বলতে বলতে ল্যাংটা অবস্থায় দৌড়ে চলে গেলো! আমি ভয় পেয়ে গেলাম। কী হল এটি? দৌড়ে আয়নার সামনে গিয়ে দেখি—আমাকে দেখা যাচ্ছে না! মনে হচ্ছে আমি অদৃশ্য হয়ে গেছি। মাথায় তখন পাগলামি আইডিয়া এল, রাতুলের সাথে একটু মজা করার প্ল্যান করলাম। একটা চিঠি লিখলাম: “রাতুল, আমি একটা কাজে বাইরে গেলাম, আজ বাসায় ফিরব না। তুই একা থাকিস।— ইতি তোর আপু।” Vai Bon choda – Bonke choda – Choto Vai ke choda – ছোট ভাইকে চোদা- বাংলা চটি- চটি গল্প – ভাই বোন চোদাচুদি গল্প – অদৃশ্য হয়ে চোদা – ভাইকে চোদা
আমি খাটে বসে রাতুল এর জন্য অপেক্ষা করতে লাগলাম, রাতুল ফিরে এসে চিঠিটা পড়ল। হঠাৎ একটা দুষ্টু হাসি দিয়ে বলল, “বাহ, আজ তো খেলা জমে গেছে!” ও এক দৌড়ে আমার রুমের দিকে গেল। আমি তার পিছু পিছু গেলাম। ও আমার আলমারি খুলে আমার ব্রা আর প্যান্টি বের করল। একটা লাল লেসের প্যান্টি হাতে নিয়ে শুঁকতে শুরু করল, আর বলল, “আপুর ভোদার গন্ধ এখনো লেগে আছে। ফাক, কী সেক্সি মাগীর গন্ধ!” আমি তো পুরো শকড! এইটা আমার ভাই? সে আমার প্যান্টি শুঁকে মজা পাচ্ছে?
রাতুল আমার বিছানায় বসে পর্ন চালাল। এবার একটা ভিডিও, যেখানে একটা মেয়ে তার ভাইয়ের সাথে… ফাক! আমার মাথা ঘুরছে। ও আমার প্যান্টি নিয়ে ওর বাঁড়ায় ঘষতে শুরু করল, আর মুখে বলছে, “আপু, তুই যদি এখন এখানে থাকতিস…তোর ভোদা আজকে ফাটিয়ে ছাড়তাম” আমার শরীরে কামনা জেগে উঠল, আমার প্যান্টি ভিজে যাচ্ছে। আমি তার কাছে গিয়ে ওর কানের কাছে ফিসফিস করলাম, “রাতুল, তুই কী করছিস এসব?” ও চমকে উঠল, চারপাশে তাকাল। “কে? কে?” আমি হাসি চেপে আরেকটু কাছে গেলাম, ওর বাঁড়ার উপর হালকা করে হাত বুলালাম। ও আবার চিৎকার, “আপু, তুই কোথা থেকে কথা বলছিস?”
আমি আর থাকতে পারলাম না। – Choto Vai ke choda – ছোট ভাইকে চোদা- বাংলা চটি- চটি গল্প – ভাই বোন চোদাচুদি গল্প – অদৃশ্য হয়ে চোদা – ভাইকে চোদা! ওর সামনে গিয়ে বললাম, “আমি এখানেই, রাতুল। আমি একটি কেমিক্যাল এর কারণে অদৃশ্য হয়ে গেছি, তুই আমাকে দেখছিস না আমি তোকে দেখছি” ওর চোখে ভয় মিশে গেল, কিন্তু বাঁড়াটা আরো শক্ত হয়ে গেল। আমি বললাম, “তুই আমার প্যান্টি শুঁকছিস, হারামি? আমাকে চুদতে চাস, তাইনা?” ওর গলা কাঁপছে, আর বলল, “আপু, আমি… আমি শুধু…” আমি ওর কথা থামিয়ে দিয়ে ওর বাঁড়াটা হাতে নিলাম। “চুপ, হারামি। আমি সব দেখেছি, সব শুনেছি। এখন তুই চুপ করে বসে মজা নে।
এরপর আমি ওর বাঁড়াটা ধরে আস্তে আস্তে ঘষতে শুরু করলাম। ও হাহাকার করে উঠল, “আপু, এটা কী হচ্ছে? তুই সত্যি এখানে?” আমি হেসে বললাম, “হ্যাঁ, হারামি, দেখতে থাক আমি কী করি।” আমি ওর বাঁড়াটা মুখে নিলাম। ওর শরীর কেঁপে উঠল, চিৎকার করে বলল, “আপু, ফাক! এটা কী?” আমি চুষতে থাকলাম, জিভ দিয়ে ওর বাঁড়ার মাথাটা চাটছি। ওর হাত আমার মাথার দিকে এল, কিন্তু কিছু ধরতে পারল না। আমি অদৃশ্য, কিন্তু আমার মুখের গরম ও ফিল করছে।
রাতুল আর থাকতে পারল না। ও বিছানায় শুয়ে পড়ল, আমি ওর উপর উঠলাম। আমার প্যান্টি খুলে ফেললাম, কিন্তু ও তো দেখতে পাচ্ছে না। আমি ওর বাঁড়াটা ধরে আমার ভেজা গুদের উপর ঘষলাম। “আপু, প্লিজ… এটা সত্যি না, তাই না?” ও কাঁপা কাঁপা গলায় বলল। আমি বললাম, “সত্যি, হারামি। তুই আমার প্যান্টি শুঁকছিলি, এখন আমার গুদ নে।” আমি ওর বাঁড়াটা আমার গুদে ঢুকিয়ে দিলাম। ফাক! ওর শক্ত বাঁড়াটা আমার ভেতরে পুরো ঢুকে গেল। আমি উঠবসা শুরু করলাম, ওর হাত আমার কোমর ধরতে চাইছে, কিন্তু কিছু পাচ্ছে না। আমি চিৎকার করে বললাম, “চোদ, রাতুল! আমাকে চোদ, হারামি!”
ও পাগলের মতো নিচ থেকে ঠাপ দিতে শুরু করল। আমার দুধ দুটো লাফাচ্ছে, কিন্তু ও দেখতে পাচ্ছে না। আমি ওর হাত ধরে আমার দুধে রাখলাম। “ফিল কর, হারামি। এটা তোর আপুর দুধ।” ও আমার দুধ চটকাতে শুরু করল, আর আমি ওর বাঁড়ার উপর লাফাতে থাকলাম। আমার গুদের রস বেরিয়ে ওর বাঁড়া ভিজিয়ে দিচ্ছে। ও চিৎকার করে বলল, “আপু, আমি আর পারছি না!” আমি বললাম, “আমার ভেতরে মাল ফেল, হারামি। তোর আপুর গুদে তোর মাল চাই।” ও একটা জোরে ঠাপ দিয়ে আমার ভেতরে মাল ঢেলে দিল। আমিও চিৎকার করে কেঁপে উঠলাম, আমার গুদ থেকে রস বেরিয়ে গেল।
আমি ওর উপর থেকে নেমে পড়লাম। রাতুল হাঁপাচ্ছে, চোখে অবিশ্বাস। “আপু, তুই কোথায়? এটা কী ছিল?” আমি হেসে বললাম, “তোর স্বপ্ন, হারামি। কিন্তু এটা আমাদের সিক্রেট। কাউকে বলবি না।” আমি চুপচাপ আমার রুমে ফিরে গেলাম। আয়নায় দেখলাম, আমার শরীর আস্তে আস্তে আবার দৃশ্যমান হচ্ছে। কেমিক্যালের প্রভাব কেটে যাচ্ছে। কিন্তু আমার মনে একটা অদ্ভুত অনুভূতি। আমি কি সত্যিই আমার ছোট ভাইয়ের সাথে এটা করলাম? নাকি এটা আমার মনের খেলা? রাতুলের রুম থেকে একটা শব্দ এল। ও আমার প্যান্টিটা আবার শুঁকছে। আমি হাসলাম। এটা আমাদের নোংরা সিক্রেট।
সমাপ্ত…!!? – Choto Vai ke choda – ছোট ভাইকে চোদা- বাংলা চটি- চটি গল্প – ভাই বোন চোদাচুদি গল্প – অদৃশ্য হয়ে চোদা – ভাইকে চোদা