আমি মিথি,অনার্সে পড়ি। ঢাকার একটা মধ্যবিত্ত ফ্ল্যাটে থাকি, আমার আপু আর দুলাভাই এর সাথে। বাল কাটতে গিয়ে ধুলাভাই এর হাতে ঠাপ খেলাম Bangla Choti Golpo মা-বাবা নেই, তাই আপু আর দুলা ভাইয়ের সাথেই থাকা। দিনের বেলা কলেজ-বান্ধবীদের সাথে আড্ডা, আর রাতে ফোন নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি। কয়েক বছর ধরে আমার শরীরে কী যেন হচ্ছে। পেটের নিচে প্যান্টের ভিতরের অংশে চুল উঠছে, আগের থেকে ঘন এবং স্পষ্ট হচ্ছে। ফোন ঘেঁটে দেখলাম এটিকে নাকি বাল বলে, মানে আমার বাল উঠে ঘন হয়েছে। তো এটি নিয়ে আরও কিছু ভিডিও দেখে বাল ফেলার সিদ্ধান্ত নিলাম। BDSEXSTORIES
কলেজ থেকে এসে দেখলাম আপু রান্নাঘরে, দুলাভাই টিভি দেখছে। আমি আমার ঘরে এসে ড্রেস চেঞ্জ করলাম, এরপর দুলাভাই এর রেজার চুরি করে বাথরুম এই ঢুকলাম। এরপর সেটি নিয়ে চেষ্টা করলাম বাল ফেলার। হঠাৎ ব্লেড আমার ক্লিটে হালকা লেগে গেল। ব্যথায় আমার চোখে পানি! তারপর থেকে ভোদাটা যেন টনটন করছে, কী করব বুঝতে পারছি না। সারাদিন বিছানায় গুটিসুটি মেরে পড়ে আছি, মনটা খারাপ।
আপু লক্ষ্য করেছে আমার এই অবস্থা। দুপুরে এসে জিজ্ঞেস করল, “মিথি, কী হয়েছে তোর? মুখটা এমন ফ্যাকাশে কেন?” আমি কিছু বললাম না, শুধু মাথা নাড়লাম। আপু আরেকবার জিজ্ঞেস করল, কিন্তু আমি চুপ। শেষে বিরক্ত হয়ে বলল, “ঠিক আছে, আমি আর জিগ্গেস করবো না, তোর দুলাভাই কেই সব বলবো!”
আমার মনটা কেমন যেন করে উঠল। দুলাভাই? এরপর কিছু বলার আগেই আপু চলে গেল।
এরপর খাওয়ার পর আপু বলল, “মিথি, আমি পাশের বাসায় রুনু আন্টির কাছে যাচ্ছি। তুই সব তোর দুলাভাই কেই খুলে বলিস” আমার বুকটা কেঁপে উঠল। আপু চলে গেল, আর আমার মনের মধ্যে একটা অদ্ভুত উত্তেজনা। দুলাভাই আমাকে জিজ্ঞেস করবে? কী বলব আমি?
আমি আমার ঘরে গিয়ে বিছানায় বসলাম। হঠাৎ দরজায় শব্দ। দুলাভাই ঢুকল, শুধু একটা লুঙ্গি পরা, উপরে কিছু নেই। তার বুকের পেশি, পেটের মাংস—সব দেখা যাচ্ছে। আমার গলা শুকিয়ে গেল। BDSEXSTORIES সে দরজাটা বন্ধ করে দিল। আমি কাঁপা গলায় বললাম, “দুলাভাই, কী করছেন? দরজা বন্ধ করলেন কেন?”
সে হাসল, তার চোখে একটা অদ্ভুত আলো। “তোর আপু বলেছে, তোর কী হয়েছে ভালো করে জিজ্ঞেস করতে। আর দরজা বন্ধ করলাম যাতে কেউ ডিস্টার্ব না করে।” সে আমার বিছানার কাছে এসে বসল। আমার হাত-পা ঠান্ডা হয়ে গেল।
“বল, মিথি, কী হয়েছে, সত্যি করে বলবি?” তার গলা নরম, কিন্তু চোখে একটা চাপ। আমি মাথা নাড়লাম। “কিছু না, দুলাভাই। আমি ঠিক আছি।”
“ঠিক আছিস? তাহলে মুখটা এমন ফ্যাকাশে কেন? সারাদিন বিছানায় পড়ে আছিস।” সে আরেকটু কাছে এল। আমার শ্বাস ভারী হয়ে গেল। “বল, কী হয়েছে। না বললে আমাকে অন্য উপায়ে বের করতে হবে।” আমি মাথা নাড়ছি। “কিছু না, দুলাভাই। সত্যি।”
সে হাসল, তার হাসিতে একটা দুষ্টু ভাব। “আচ্ছা? তুই না বললে আমাকে তোকে লেংটা করে দেখতে হবে।” তার কথায় আমার গায়ে কাঁটা দিল। আমি ভয়ে কাঁপা গলায় বললাম, “দুলাভাই, প্লিজ, এমন করবেন না।”
সে হেসে বলল, “আরে, রিল্যাক্স। আমি মজা করছি। বল, কী হয়েছে। আমি তোর দুলাভাই, আমাকে বলতে পারিস।” তার গলায় এখন একটা নরম সুর, কিন্তু তার চোখ আমার শরীরে ঘুরছে। আমার শর্টস আর টি-শার্টের তলায় আমার শরীর যেন তার চোখের সামনে উন্মুক্ত।
আমি চুপ করে রইলাম। সে আরেকটু কাছে এল, তার হাত আমার হাঁটুতে। “মিথি, তুই আমাকে বিশ্বাস করিস না? বল, আমি তোর জন্য কিছু করতে পারি।”
আমার মুখ দিয়ে হঠাৎ বেরিয়ে গেল। “আমি... আমি বাল কাটতে গিয়ে ওখানে একটু কেটে গেছে। ব্যথা করছে।”
তার চোখ বড় হলো, তারপর হাসল। BDSEXSTORIES “আরে, এই ব্যাপার? এটা তো কিছুই না। মেয়েরা রেজার দিয়ে বাল কাটে না রে পাগলি, হেয়ার রিমুভ ক্রিম দিয়ে করে। দাঁড়া, আমি করে দিচ্ছি।”
আমার মাথা ঘুরে গেল। “কী? না, না, দুলাভাই, লাগবে না। আমি পারব”
কিন্তু সে শুনল না। উঠে গিয়ে বাথরুম থেকে একটা হেয়ার রিমুভ ক্রিম নিয়ে এলো “শুয়ে থাক, আমি করে দিচ্ছি। এতে তোর ব্যথাও কমবে।” তার গলায় একটা আদেশের সুর।
আমি ভয়ে আর লজ্জায় বিছানায় শুয়ে রইলাম। সে আমার শর্টসের বোতাম এ হাত দিল, ধীরে ধীরে খুলে ফেলল। আমার প্যান্টি বেরিয়ে পড়ল, সাদা, হালকা ভেজা। তার হাত আমার প্যান্টির উপর। আমি লজ্জায় মুখ ঢাকলাম।
সে প্যান্টিটা নামিয়ে দিল। আমার ভোদা, বালে ঢাকা, তার সামনে উন্মুক্ত, “দেখ, কী সুন্দর তোর বাল,” সে বলল। এরপর সে ক্রিমটা হাতে নিয়ে আমার বালে লাগাতে শুরু করল। তার আঙুল আমার ভোদার কাছে, হালকা ছুঁয়ে যাচ্ছে। আমার শরীর কেঁপে উঠল। “দুলাভাই... উফফ কেমন লাগছে,” আমি ফিসফিস করলাম। BDSEXSTORIES
“শান্ত হ, মিথি। আমি সুন্দর করে তোর বাল রিমোভ করে দিচ্ছি।” তার আঙুল আমার ভোদার পাপড়ির কাছে ঘুরছে। আমি ককিয়ে উঠলাম। ক্রিমটা কাজ করছে, বালগুলো নরম হয়ে পড়ছে। সে একটা কার্ড টাইপের কিছু দিয়ে পরিষ্কার করে দিলো। এরপর বলল “দেখ, কী ক্লিন তোর ভোদা,”
আমি লজ্জায় যেন মরে যাচ্ছি, কিন্তু আমার ভোদা যেন গরম হয়ে উঠছে। সে বলল, “আছে তুই কি যেন বলেছিস? কোথায় লেগেছে, দেখি।” আমি দেখাতে চাইলাম না, কিন্তু সে আমার পা ধরে ফাঁক করল। তার আঙুল আমার ভোদার পাপড়িতে। “এখানে?” সে চাপ দিল। আমি কেঁপে উঠলাম, “আহ... দুলাভাই...”
তার আঙুল আমার ক্লিটে ঘষছে। আমার শরীরে আগুন লাগছে। “ব্যথা কমেছে?” সে জিজ্ঞেস করল, কিন্তু তার আঙুল থামছে না। আমি কিছু বলতে পারছি না, শুধু ককাচ্ছি। হঠাৎ আমার ভেতর থেকে কিছু বেরিয়ে এল, রসে আমার ভোদা ভিজে গেল। “কিরে, মজা পাচ্ছিস নাকি? কামরস বের হচ্ছে যে!”
BDSEXSTORIES আমি ফিসফিস করলাম, “জানি না, দুলাভাই... কেমন কেমন লাগছে।”
সে হাসল, হঠাৎ তার মুখ আমার ভোদার কাছে নামল। তার জিভ আমার ভোদায় এরপর পাপড়ি তে। আমি চিৎকার করে উঠলাম, “আহ... দুলাভাই... কী করছেন!” তার জিভ আমার ভোদা চুষছে, আমার শরীর কাঁপছে। আমি তার চুল ধরে টানছি, কিন্তু থামতে পারছি না। “আহ... উমমম... দুলাভাই!” আমি চিৎকার করছি।
তার জিভ আমার ভোদার ভেতরে ঢুকছে, আমার কামরস তার মুখে। “তোর গুদের স্বাদ অসাধারণ, মিথি,” সে বলল, তার চোখে ক্ষুধা। আমি আর পারছি না, আমার শরীর ঝাঁকুনি দিচ্ছে। সে উঠল, তার লুঙ্গি খুলে ফেলল। তার বাঁড়া, শক্ত, লম্বা, আমার চোখে ভয় আর উত্তেজনা।
“দুলাভাই... এটা কী… এত বড়?” আমি কাঁপা গলায় বললাম।
“এটা তোর জন্য,” সে বলে উঠলো, এরপর আমার উপরে উঠল। তার বাঁড়া আমার ভোদার মুখে। “রেডি, মিথি?” আমি কিছু বলার আগেই সে ঢুকিয়ে দিলো। আমি চিৎকার করে উঠলাম, “আহ... দুলাভাই... তুমি আমাকে মেরে ফেলবে নাকি!” তার বাঁড়া আমার ভোদা ছিঁড়ে দিচ্ছে, ব্যথা আর মজায় আমি পাগল।
“তোর ভোদা অনেক টাইট রে মিথি!” সে চিৎকার করছে, তার ঠাপে আমার শরীর দুলছে। আমার দুধ টি-শার্টের তলায় লাফাচ্ছে। সে আমার টি-শার্ট তুলে দিল, আমার দুধ বেরিয়ে পড়ল। “কী সুন্দর তোর দুধ!” সে বলল, একটা দুধ মুখে নিল। আমি ককাচ্ছি, “আহ... তুমি... তুমি জানোয়ার!”
সে আমাকে উলটে নিল, আমার পাছায় হাত রাখল। পেছন থেকে ঢুকল, আরো জোরে। “তোর গুদ ফাটিয়ে দিচ্ছি, মিথি!” সে চিৎকার করছে। আমার ভোদা রসে ভরে গেছে, আমি চিৎকার করছি, “আহ... আরো জোরে... চোদ আমাকে!” আমার শরীর তার ঠাপে কাঁপছে, আমার দুধ দুলছে, আমার পাছায় তার হাতের ছাপ।
আমরা পজিশন বদলালাম। সে আমাকে বিছানার কিনারায় নিয়ে গেল, আমার পা তুলে ধরল। তার বাঁড়া আমার ভোদায় ঢুকছে, আমি চিৎকার করছি, “আহ... তুমি আমার গুদ ফাটিয়ে দিচ্ছ!” আমার কামরস তার বাঁড়ায় লেপ্টে আছে, আমার শরীর ঝাঁকুনি দিচ্ছে। সে আমাকে টেনে তুলল, আমি তার উপরে উঠলাম। আমি তার বাঁড়ার উপর লাফাচ্ছি, আমার দুধ তার মুখে। “চোদ আমাকে, দুলাভাই!” আমি চিৎকার করছি।
আমরা ঘণ্টার পর ঘণ্টা চুদলাম। আমার ভোদা ব্যথায় টনটন করছে, কিন্তু আমি থামতে পারছি না। সে আমার পাছায় চড় মারছে, আমার দুধ চুষছে, আমার গুদ ফাটিয়ে দিচ্ছে। “তুই আমার সালি মানে বউ, মিথি!” সে চিৎকার করছে। আমি চিৎকার করছি, “হ্যাঁ, আমি তোমার বিয়ে না করা বউ! চোদ আমাকে!”
শেষে, সে আমার মুখে আউট করে দিল, তার গরম মাল আমার মুখ ভরে গেল। আমি তার বুকে শুয়ে পড়লাম, আমার শরীর ঘামে ভেজা, আমার ভোদা ব্যথায় কাঁপছে। “ব্যথা কমাতে এসে বাড়িয়ে দিলে গো দুলাভাই,” আমি ফিসফিস করলাম।
“তুই-ই তো আমাকে পাগল দিয়েছিস, এত সুন্দর ভোদা দেখে কন্ট্রোল করতে পারিনাই” সে বলল, আমার চুলে হাত বুলিয়ে।
হঠাৎ দরজায় টোকা। “মিথি? তুই ঠিক আছিস?” আপুর গলা। আমার বুক ধক করে উঠল। দুলাভাই হাসল, “চিন্তা করিস না। আমি ম্যানেজ করব।” সে উঠে লুঙ্গি পরল, এরপর দরজা খুলল। “ও ঠিক আছে। একটু অসুস্থ ছিল, আমি দেখেছি।”
আপু ঢুকল, আমার দিকে তাকাল। “তুই ঠিক আছিস, মিথি?”
আমি মাথা নাড়লাম, লজ্জায় মুখ লুকিয়ে। “হ্যাঁ, আপু। আমি ঠিক আছি।”
আপু চলে গেল। দুলাভাই আমার দিকে তাকিয়ে হাসল। “দেখলি? ম্যানেজ করে ফেলেছি। এখন থেকে আমরা দুজন প্রতিদিন চুদাচুদি করবো”
আমি কিছু বললাম না, শুধু বিছানায় শুয়ে রইলাম। আমার মুখে জিহ্বায় এখনো তার মাল লেগে আছে, আমার শরীরে তার স্পর্শ। এই রাত আমার জীবনে একটা আগুন জ্বালিয়ে দিল।
সমাপ্ত...!!?