খালাতো বোন নিশি। Bangla Choti
আমি রাকিব। আমি এখন ভার্সিটিতে দ্বিতীয় বর্ষে পড়ি এবং আমার খালাতে বোন নিশি। প্রথম বর্ষ এ পড়ে আমরা প্রায় সমবয়সী। সে আমাদের বাড়ি থেকে পড়াশোনা করে। আমি আর আমার বোন একই কলেজে পড়ি। আমাদের পরিবার একটি রক্ষণশীল পরিবার। এজন্য আমাদের বাসার সবাই সালিন পোশাক পরে।
তবে আমি আমার বোনকে খুব ভয় পাই! কেন ভয় পাই জানেন? কারণ ওর জন্য আমি আজ পর্যন্ত একটাও রিলেশন করতে পারিনি। যখনই কাউকে প্রপোজ করেছি ও যেভাবেই হোক জেনে যেত আর বাড়িতে এসে মাকে সব বলে দিত। আর মা আমাকে প্রচুর বকাবকি করতো।
অবশ্য আমার বোনও কারো সাথে কথা বলতে পারে নাই। আমিই তার কারণ প্রচুর গার্ডে রাখতাম সবসময়। হঠাৎ একদিন আমাদের বাসার সবাই একটা বিয়ের দাওয়াতে যাচ্ছে। কিন্তু আমাকে নিবে না কারণ তাহলে বাড়ি একদম ফাঁকা থাকবে। আর ইদানিং আমাদের এলাকায় খুব চুরি হচ্ছে।
তাই কেউ রিক্স নিতে চাইবো না আমাকেই রেখে যাওয়ার প্লান করলো। এদিকে আমার বোন তো সেজে একাকার আমি তো দেখে ক্রাশ খেয়ে গেলাম। সবাই অলরেডি গাড়িতে উঠে গেছে।
কিন্তু বোন আমাকে এভাবে দেখে জিজ্ঞাসা করল ভাই তুমি যাচ্ছ না। বললাম আমি গেলে বাড়ির পাহারা দেবে কে। ওতো সেই রেগে গেল। কোন কথা না বলে রুমে চলে গেল একটু পরে সব নতুন পোশাক খুলে পুরনো পোশাক পরে বের হলো। আর জোরে জোরে চিল্লাইয়া বলল আমি যাব না তোমরা যাও।
ও বলল ভাবছিলাম অনেক মজা করব দুজন একসাথে গিয়ে। কিন্তু দেখ কিছুই হলো না। আমি কি কাউকে চিনি ওখানে না সমবয়স্ক কেউ আছে। গেলেই বলদের মতন থাকা লাগবে। তার থেকে বাড়িতে আমরা সেই মজা করব।
আমি কোন কথা নাবাড়িয়ে উঠে গেলাম আর তাড়াতাড়ি করে গোসল করে আবার টিভি দেখতে বসে পড়লাম। তখন ভালো একটা ইংলিশ সিনেমা চলছিল। সিনেমার এক পর্যায়ে একটি মেয়ে একটি ছেলের সাথে সহবাস করছিল। আর হঠ্যাৎ আপু এটা দেথতে থাকল তাই আমি এখান থেকে উঠে গেলাম। আমি আগেই বলেছি আমরা রক্ষণশীল পরিবারের সদস্য।
তাই আমি লজ্জা বোধ করছিলাম। তবে যদি আমি উঠে না যেতাম তাহলে আপুই ওটা চেইন্জ করে দিত আর আমাকে বকে দিত। আপু ডিগ্রী পাস কোর্সে আছে। কারণ আমারদের বাসা থেকে কলেজ অনেক দুরে। তাছাড়া ছেলেমেয়ের কলেজ তাই কলেজে গেলে আমি আপুকে দিয়ে আসি আর নিয়ে আসি। তাই আপুর যেমন কোন ছেলে বন্ধু নেই ঠিক তেমনি উনার বান্ধবীদের সাথেও বেশী থাকতে পারেনা।
কারণ আমি অপেক্ষায় থাকি।তাই আপুরা বেশী অধুনিক বা খারাপ কিছু জানার সুযোগ পায়নি। তারপর আমি যখন আমার রুমে চলে গেলাম তখন আপু আমার কাছে এল কি যেন বলার জন্য। কিন্ত আমার ভাগ্য খারাপ, আপু আবার রেগে গেল। আর বল্ল কি ব্যাপার? তোমার কানে সাবানের ফেনা কেন? যাও আবার পরিষ্কার করে এসো। এবার আপু আমার পিছনে পিছনে এল। আর আমি বাথরুশে ঢুকে দরজা লাগাতেই আপু বল্ল, এই… দরজা খুল।
আমি দরজা খুলে দিলাম। আপু বল্ল মাথায় পানি দে, আর আপু দাড়িয়ে দাড়িয়ে দেথছে। আর আমি ভয়ে ভয়ে মাথায় পানি দিলাম আরেক হাত দিয়ে কান পরিষ্কার করলাম। তখন আপু কাছে এসে আমার বগলে হাত দিয়ে বলে এখানে এতো ময়লা কেন? পরিষ্কার করতে পারো না? আমি তখনই তা পরিষ্কার করতে থাকলাম, কিন্তু বগলে বড় বড় পশম থাকার কারণে আপুর সামনে আমার খুবই অসস্থিকর লাগছিল। কিন্তু কোন উপায় নাই।এবার আমি সোজা হয়ে আপুর দিকে এভাবে ভয়ার্ত চোখে তাকিয়ে থাকলাম। আর দেথলাম আপু আমার দিকে ভালো করে দেখছে আর কোথাও ময়লা আছে নাকি?
আর আমিও আপুর দিকে অপরাধীর মতো তাকিয়ে থাকলাম। হঠাত আমার মনে হলো আপুর চুখে মুখে দুষ্টুমির ভাব ফুটে উঠল। তবে আমি নিশ্চিত ছিলাম না। আসলেই কি তাই ছিল কিনা। এদিকে আমার গা ভিজা, তাই লুঙ্গীর সাথে আমার মেশিনটা লেগে আছে আর আমার ওটার আকৃতি আলতো ভাবে বুঝা যাচ্ছে। তবে আমি নিশ্চিত নই আপু কি এটা বুঝতে পারল কি না। কিন্তু তার পরও কোন কথা না বলে দাড়িয়ে থাকলাম। আপু এখন একটা নেকড়া এনে আমাকে বল্ল পিছনে ফিরতে, আর সে আমাকে সাবান দিয়ে আমার গায়ে নেকড়া দিয়ে ঘষতে থাকল।
আর বলতে থাকল, এত বড় ছেলে অথচ পরিষ্কার করে গোসল করতে পারে না। সমস্থ শরীর এর উপরের দিকে সাবান দিয়ে ঘষে দেবার পর এবার পায়ে ডলতে লাগল, হাটু পর্যন্ত ঘষার পর বলে উঠল লুঙ্গি খুল! আমি তো লজ্জায় লাল হয়ে গেলাম, আমি বল্লাম না আপু লাগবে না। তখন আপু আর কথা না বাড়িয়ে বল্ল তাহলে দরকার নাই। কিন্তু সে সাবান হাতে নিয়ে আমার লুঙ্গির ভিতরে হাত ঢুকিয়ে ঘষতে লাগল।
প্রথমে কোন ব্যাথা পাই নি, কিন্তু যখন আপুর হাতের সাথে আমার অন্ডোকোষ বাড়ি খেল তখন আমি সত্যি সত্যি ব্যাথায় চিতকার দিয়ে উঠলাম। আপু হেসে হেসে বল্ল লুঙ্গি খুলতে বল্লাম না? আমি আমার ওখানে ব্যাথা পেলাম তাই অনেকটা অনিচ্ছায় আমার লুঙ্গি খুলে দিলাম। আমি এই মনে করে লুঙ্গিটা খুললাম প্রথমত আপু আমার বড়, দ্বিতীয়ত আগে তো আনেক ছোট থাকতে আমি জামা কাপর ছাড়ােই বাথরুমে যেথাম। আমার বাবা একদিন দেখে আমাকে বল্ল তোমার লজ্জা হওয়া উচিত কারণ বাড়ীতে তোমার বড় ও ছোট দুটি বোন আছে। আর কোন দিন খালি গায়ে হয়ে বাথরুমে যাবে না।
তার পর থেকে এপর্যন্ত বাসার কেউ আমার ওটা দেখেনি। আমি এতো বড় হয়ে গিয়েছি আর আজ আমি প্রথম কোন মানুয়ের সামনে আমার লজ্জা উন্মুক্ত করে দিয়েছি তাই সত্যিই খুবই লজ্জা লাগছিল। এবার যদিও আমি আর নিচের দিকে তাকাচ্ছি না, আর আপুর দিকেও তাকাচ্চি না তার পরও আমি তো বুঝতে পারছি যে আমি এখন আমার আপুর সামনে উলঙ্গ অবস্থায় আছি।
তাই আস্তে আস্তে আমার ওটা বড় হতে লাগল। আপু আমার হাটু, দুই রান থেকে ঘষতে ঘষতে যখন আবার কলার কাছাকাছি এলো আর আপুর নরম হাত আলতো ভাবে আমার অন্ডকোষের পাশ দিয়ে লাগল তখন আমার কলাটা অসম্ভব রকমের শক্ত হয়ে গেল। তখন আমি আপুর একটা কখা শোনে আকাশ থেকে পড়লাম! আপু আমাকে খুবই সাধারণ ভাবে বলছে তোমার কলা এতো শক্ত করে টান টান করে রেখেছ কেন? আগের মতো নরম করে রাখো।
যখন কলা ঘষতে হবে তখন শক্ত কইরো। আপুর এই কথা শুনে বুঝতে পারলাম আপু সত্যি সত্যি পুরুষদের এই বিশেষ অংগের কার্যক্রম সম্পর্কে জানে না। নাকি জানে বুঝতে পারলাম না। তবে আমাদের ছেলেদের পুরুসঙ্গ সম্পর্কে খুব একটা জানার সুযোগও আপু পায় নি। কিন্ত আমি তো অসম্ভ রকমের সেক্স যন্ত্রনায় আছি। তাই আমি আনেকটা সময় পরে নিজেকে সামলে নিয়ে বললাম তুমি কাজ করো আমার সমস্যা হচ্ছে না।
কিন্তু আপু আমার ওই সমস্যাকে মনে করেছে যে আমি হয়ত কলা পরিষ্কার করার সুবিধার্তে আমারটা দাড় করিয়ে রাখছি। এবার আপু আমার কলা একহাতে নিয়ে অন্য হাতে তাতে সাবান লাগিয়ে ঘষতেছে আমরা ছেলেরা জানি কলা থেকে সবসময় কিছু না কিছু ময়লা বের হয় তাই আপু দেখল কলা থেকে হালকা ময়লা বের হচ্ছে।
তাই আপু একপর্যায়ে এমন ভাবে আমার কলায় সাবান দিয়ে ঘষল যেভাবে আমরা ছেলেরা হস্থ মৈথুন করি। আর জীবনের প্রথম আমার নিজের হাত ছাড়া অন্যের হাতে মৈথুন তাও আবার আমার সামনে জীবন্ত মেয়ের নরম হাতের ছোয়ায় মাত্র দুই থেকে তিনবার আমার কলা মৈথুন করল আর ওমনি আমার সব বীর্য বের হয়ে গেল।
আর তা লাফিয়ে লাফিয়ে আপুর হাতে আর জামায় পড়তেই আমার আপু ভয়ে ভড়কে গেল। অনেকটা গরম, সাদা সাদা, আঠাল বীর্য সে শুকে দেখল প্রস্রাব কিনা। পরে সে অনেকটা লজ্জা আর ভয় নিয়ে আমার দিকে তাকিয়ে বলল এগুলো কি? আর আমি তো তখন চরম সুখে মুখে কোন কথাই বলতে পারলাম না। তখন আপু হয়তো বুঝতে পারল এগুলো হয়তো আমার যৌন রসই হবে।
আপু তখন নিজের হাত ও জামা পরিষ্কার করতে করতে আমার দিকে তাকাল সে দেখল আমর কলা মুহুর্তেই নিস্তেজ হয়ে পড়ে গেল। আপু আর কোন কথা না বলে উঠে গেল। আমি বুঝতে পারলাম এরকম ঘটনার জন্য আপু খুবই লজ্জিত হয়েছে। সে হয়তো এমন ঘটনা ভাবতেও পারেনি।
….তার পরের ঘটনা আরো লজ্জার…. আমি ভাবলাম আপু হয়তো অন্য একদিন আবার আমার কলা ধরতে চাইবে আর দেখতে চাইবে কি ছিল সেগুলি। আর আমিও সুযোগ বুঝে আপুর টাও দেখে নেবো। আর আমি মনে মনে ভাবতে থাকলাম যদি কোন দিন সুযোগ আসে তবে একবারে আপুকে খালি গায়ে দেখে নেব আর মনের সুখে আপুর শরীরটা উপভোগ করবো। কিন্তু না, আমাদের পরিবার হণো খুবই রক্ষলশীল, আমাদের পরিবারের মধ্যে এমন একটি ঘটনা ঘটানো মানে জীবন শেষ।
তাই আর কোন সুযোগ না খুজে আমি আমার মতোই থাকলমাম। আমি ভয়ে আপুকে এব্যাপারে কোন কিছু জিজ্ঞাসা করারও সাহস পাই নাই। আমি এভাবে ব্যাপারটা ভুলেই গেলাম। প্রায় পাচ সাপ্হাহ পর, নানার শরীর খারাপ ছিল তাই বাবা-মা আর আমার ছোট দুই বোনকে সাথে নিয়ে সেখানে গেলেন আর বড় আপুকে বল্লে আমার দিকে খেয়াল রাখতে।
সবাই চলে যাবার পর আপু দরজা লাগিয়ে সোজা আমার রুমে চলে এলো। আপু আমার পাশে এসে বসল, আমার মাথায় হাত রাখল, তখন আমার চোখ বন্ধ ছিল, তাই আমি তাকালাম, দেখলাম আপু হাসছে আর বল্ল কই তেমন জ্বর নেই তো। আমি বললাম হ্যা নেই, এমনিতেই সুয়ে আছি। আমার বড় আপু খুবই ফর্সা, আর তার চেহারা বা ফেইস অনেকটা ক্যাটরিনা কাইয়ের মতো লাগে দেখতে। তবে পার্থক্য হলো আপু একটু মোটা আর উনি যথেষ্ট লম্বা মানষ।
আমি তো আপুর দিকে তাকিয়ে হতবাক, কারণ তার চেহারা একেবারে লাল হয়েগেছে। আমি বুঝতে পারলাম না ব্যাপারটা কি? আপু আমাকে ভয়ার্ত কন্ঠে বলল, তোকে একটা কথা বলবো তুই কেউকে বলতে পারবি না, আমি বললাম, ঠিক আছে কেউকে বলবো না। কোন সমস্যা? আপু কোন কথা না বলে আমার চোখের দিকে তাকিয়ে আছে।
আমি ভাবলাম অন্য কোন সমস্যা, যা মারাত্বক, এবার আপু নিচের দিকে তাকিয়ে আছে, আমি অনেকটা ভয় পেয়ে গেলাম, ভাবলাম মনে হয় আপু কারো সাথে এসব মেলামেশার কারণে গর্ভবতী হয়ে গেছে। আমি আপুকে শান্ত করার জন্য বলল, তুমি কি কোন পুরুষের সাথে কিছু করেছ নাকি? আপু সাথে সাথে আমার দিকে তাকিয়ে হেসে দিল, বলল ধুর গাধা, এটাকি সম্ভব? আমি তখন একটু আশ্বত হয়ে বললাম তাহলে কি? আপু এক শ্বাসে বলল, সেদিন আমার হাতে যা পড়েছিল সেগুলি কি ছিল?
আমি বুঝলাম না, বললাম কি বলেল? আপু আবার এক শ্বাসে বলল, সেদিন বাথরুমে ঘন ঘন, আঠালো কি ছিল? আমি তো তখন বুঝতে পারলম আমার নিষ্পাপ আপু কিসের কখা বলছে। আমি হাসলাম, আর বললাম তুমি ওগুলি চিন না? কখনো কোথাও দেখনি? আপু আবার এক শ্বাসে বলল, আমি ওগুলো আবার কোথায় পাবো, কিভাবে দেখবো?
এবার আমি আপুকে পেয়ে বসলাম, বললাম তুমি সত্যি করে বলো তোমার কোন মেয়ে বান্ধবী তোমাকে কখনো বলেনি? তুই তো সবই জানিস, তাহলে এতো প্রশ্ন করছিস কেন? তখন আমি বুঝলাম আপু সত্যি সত্যি একজন কুমারী মেয়ে আর কোন কিছুই জানে না। তখন আমি হেসে হেসে আপুকে বললাম, আপু লজ্জা করবা না, তবেই আমি বলবো।
আপু বলল, কি বল? তখন আমি আবার আপুকে প্রশ্ন করলাম তোমার কি মনে হয়? ওগুলো কি হতে পারে? আপু বলল, ঠিক জানি না, তবে হয়তোবা এটা তোর যৌন রসই হবে। আমি বললাম ঠিকই তো বলেছো, তাহলেতো তুমি সবই জানো! এবার আপু ভরকে গেল, আর বলল, না আমি আসলে অনুমান করেই বলেছি। আমি বললাম তুমার অনুমান সঠিক। আর কিছু জানতে চাও? আপু অনেকটা অনুযোগের সুরে বলল, এগুলি তোমার কখন, কিভাবে বের হয়?
আর তখন তোমার কেমন লাগে। আমি তখন বললাম, সবই উত্তর দিব, তবে আগে আমাকে খাওয়াতে হবে, আপু সাথে সাথে বলল, বল কি খাবি? আমি বললাম তোমার বুকের বল গুলো! আপু বলল, বাহ বেশ সুবোধ হয়েছে, তুই নিজের মুখে বললি বল খাবি? অথচ, কতো দিন তোকে গরুর দুধের জন্য বকা খেতে হয়েছে!
তবে তোকে দু:খের সাথে জানাচ্ছি যে আজ লোকটি দুধ দেয় নাই কারণ লোকটি বাড়িতে গেছে, তাহলে তোমাকে সামনের সাপ্তাহে দিব। আমি বুঝলাম আপু কল্পনাও করতে পারে নি, আমি কি বুঝিয়েছি, এবার তাই আমি এভাবে আপুর বল দুটি সরাসরি খেতে চাইলে আমাকে সবই হারাতে হবে। অনেক দিন পর, অনেক দিন অপেক্ষার পর শিকার আমার হতের মুঠয়।
তাই আমি শান্ত হয়ে বললাম তুমি কি শুধু শুনতে চাও নাকি সাথে দেখতেও চাও? আপু বলল শুনবো পরে প্র্যাক্টিকেল দেখব। আমি মনে মনে ভাবলাম এই তো সুযোগ। ফান্দে পড়ে বগা কান্দে রে! ”এটা হলো বীর্য, বাংলায় আমরা প্রচলিত অর্থে বলি মাল, যখন কেউ বা নিজেই আমাদের ছেলেদের কলা মৈথুন করা হয় তখন ঘন, সাদা, আঠাল তরল পদার্থ আমাদের ওখান দিয়ে বের হয়” আপু খুব মনোযগ দিয়ে শুনল আর এবার একটা প্রশ্ন করল, এই ঘন ঘন, আঠাল বীর্য বা মাল তোমাদের কোথায় থাকে?
আমি: ওগুলি থাকে আমাদের অন্ডকোষে, যখন কেউ আমাদের ছেলেদের লিঙ্গ মৈথুন করে,
আপু: মৈথুন কি?
আমি: মৈথুন হলো লিঙ্গ ঘষে দেওয়া।
আপু: তার পর?
আমি: যখন আমাদের লিঙ্গ মৈথূন করা হয় তখন আমাদের শরীরের সব শক্তি আমাদের লিঙ্গের দিকে কেন্দ্রিভুত হয়, আর এই সময়ে আমাদের সকল শক্তি এসে আমাদের অন্ডোকোষে চাপ দেয় আর তখনই আমাদের শরীরে সঞ্চিত শক্তি বীর্য আকারে আমাদের লিঙ্গ দিয়ে বের হযে যায়। তাই যখন আমাদের বীর্য পাত হয় তখন আমরা দূর্বল হয়ে পড়ি। তখন আমাদের কিছু সময় বিশ্রাম নেয়া প্রয়োজন।
আপু: মৈথুন কি?
আমি: মৈথুন হলো লিঙ্গ ঘষে দেওয়া।
আপু: তার পর?
আমি: যখন আমাদের লিঙ্গ মৈথূন করা হয় তখন আমাদের শরীরের সব শক্তি আমাদের লিঙ্গের দিকে কেন্দ্রিভুত হয়, আর এই সময়ে আমাদের সকল শক্তি এসে আমাদের অন্ডোকোষে চাপ দেয় আর তখনই আমাদের শরীরে সঞ্চিত শক্তি বীর্য আকারে আমাদের লিঙ্গ দিয়ে বের হযে যায়। তাই যখন আমাদের বীর্য পাত হয় তখন আমরা দূর্বল হয়ে পড়ি। তখন আমাদের কিছু সময় বিশ্রাম নেয়া প্রয়োজন।
আপু: যদি তোমার ওটা মৈথুনের শেষ সময় বা যখন তোমার বীর্যপাত হয় তখন কেউ তোমাদের আক্রমন করে তবে কি হবে?
আমি: বীর্যপাতের সময় আমরা ছেলেরা তখন বেশামাল হয়ে যাই,
আপু: কেন?
আমি: কারণ তখন আমাদের শরীরের আর কোথাও শক্তি অবশিষ্ট থাকে না, সবই আমাদের মেরুদন্ডের নীচে কলার কাছাকাছি চলে আসে, তাই তখন যদি আমার বা আমাদের ছেলেদের বয়সে কম কোন মেয়ে মানুষও চায় তবে সে আমাকে মেরে ফেলতে পারে!
আপু: কিভাবে?
আমি: ব্যাপার টা তো সহজ, কেন তুমি সেদিন আমার দিকে দেখনি? আমার চেহারা কেমন হয়েছিল?
আপু: হ্যা, খেয়াল করেছি, তুমি তখন একেবারে অসহায়ের মতো হয়ে গিয়েছিলে।
আমি: হ্যা ঠিক আছে, তাই তখন আমি তোমার কোন কথাই ভাল করে শুনতে পারি নাই আর তাই তোমার কোন উত্তরও দিতে শক্তি হয় নাই।
আমি: ব্যাপার টা তো সহজ, কেন তুমি সেদিন আমার দিকে দেখনি? আমার চেহারা কেমন হয়েছিল?
আপু: হ্যা, খেয়াল করেছি, তুমি তখন একেবারে অসহায়ের মতো হয়ে গিয়েছিলে।
আমি: হ্যা ঠিক আছে, তাই তখন আমি তোমার কোন কথাই ভাল করে শুনতে পারি নাই আর তাই তোমার কোন উত্তরও দিতে শক্তি হয় নাই।
তাই তখন যদি তুমি চাইতে তাহলে খুব সহজেই আমাকে মেরে ফেলতে পারতে। আপু: তাহলে তোমার থেকে কম বয়সের মেয়ে কিভাবে তোমাকে মারতে পারবে? আমি: খুব সহজ! তখন যেকোন বয়সের মেয়ে ওই পুরুষের অন্ডোকোষে আক্রমন করলেই সে জ্ঞান হারিয়ে ফেলবে। তার পর যেভাবে ইচ্ছা তাকে মেরে ফেলতে পারে!
আপু: কি ভয়ংকর!
আপু: কি ভয়ংকর!
আমি: হ্যা, ভয়ংকর।
আপু: যখন বীর্য বের হতে থাকে তখন কি ছেলে দের কষ্ট হয়?
আমি: এক রকমের কষ্ট হয় তবে, আরাম বা মজাটাই বেশী মনে হয়।
আপু: তুমি যদি কেউকে না বলো তাহলে আমি কি তোমার বীর্যপাত ঘটাতে পারি?
আমি: কেন? তুমি কি আমাকে মেরে ফেলতে চাও নাকি?
আপু: যাহ! এটা কেমন কথা হলো, তুমি আমার আপন ভাই, তোমাকে নিয়ে আমার ওমন চিন্তা হবে কেন?
আপু: যখন বীর্য বের হতে থাকে তখন কি ছেলে দের কষ্ট হয়?
আমি: এক রকমের কষ্ট হয় তবে, আরাম বা মজাটাই বেশী মনে হয়।
আপু: তুমি যদি কেউকে না বলো তাহলে আমি কি তোমার বীর্যপাত ঘটাতে পারি?
আমি: কেন? তুমি কি আমাকে মেরে ফেলতে চাও নাকি?
আপু: যাহ! এটা কেমন কথা হলো, তুমি আমার আপন ভাই, তোমাকে নিয়ে আমার ওমন চিন্তা হবে কেন?
আমি: না রেহ! আমি মজা করলাম। তবে তুমি কি জানো? যদি কোন মেয়েদের হাতে আমার কলা পড়ে তাহলে খুব তাড়াতাড়ি বীর্জপাত হয়ে যায়।
আপু: কেন, কোন মেয়েদের দিয়ে অভ্যাস আছে নাকি?
আমি: আছে তো!
আপু: কেন, কোন মেয়েদের দিয়ে অভ্যাস আছে নাকি?
আমি: আছে তো!
আপু: কে রে সেটা?
আমি: কেন, তুমি? আপু: যাহ দুষ্টু। আপু এবার আমার কাছে এসে আমার লুঙ্গিটা খুলে নিল। সে আমার নরম কোমল হাতে নিয়ে বল্ল তোর কলা দেখছি নরম থাকতেই বেশী ভালো দেখায়।
আমি: তাই নাকি?
আপু: এত নরম একটা মাংসের পিন্ডো কিভাবে এতো শক্ত হয় কিছুই বুঝিনা। …
আপু আমার কলায় হাত না দিয়ে সরাসরি দুই ঠোট দিয়ে কলার মাশায় থরে টান দিতেই নুডুলসের মতো আমার কলাটা তার মুখের ভিতরে চণে গেল। আমি কিছুট লজ্জা পেলাম, হাজার হোক সেতো আমার বোন। তাই লজ্জাটা বেশিই লাগে। কিছু মুহুর্ত পর আমি অনুভব করতে থাকলাম যে আমার নরম সরম কলাটা কোন মানবীর মুখ গহবরে অবস্থান করছে।
আপুর মুখের লালা আর উষ্ঞতা আমাকে পাগল করে ফেলছে। কিছুক্ষণ পর দেখি আপুর দুই চোখ-মুখ বড় বড় হয়ে যাচ্ছে। কারণ বুঝতে দেরী হলো না, আমর কলাটা আস্তে আস্তে তার পূর্ণ যৌবন নিয়ে দন্ডায়মান হষে গেল। তখন বুঝতে পারলাম আপু আমার কলাটা আর মুখে রাখতে পারছে না। তাই সে আস্হে আস্থে সুখ থেকে বের করে নিল।
তখন সে বলল:
আপু: আমার যাদু দেখেছো, কতো ছোট কলা মুলে ঢুকালাম আর বের করলাম আস্তো বিশাল আকৃতির এক সাগর কলার মতো ! আপুর কথা শুনে সত্যি সত্যি আমি হাসতে হাসতে শেষ! তারপর আপু আমর সোনার চার পাশটা ভালো করে দেখে নিলো। হঠাত ঝাপিয়ে পড়ল আমার অন্ডোকোষের উপর। আমিতো লাফিয়ে উঠলাম। তখন আপু বুকে আমার হাটু ধাক্কা খেল।
সাথ সাথে আপু আমার অন্ডোকোষ ছেড়ে দিল। আর আমার দিকে তাকালো। আমি বললাম
আমি: ছরি! আপু আমি খেয়াল করি নাই।
আপু : না, ঠিক আছে। কিন্তু তুমি এভাবে লাফিয়ে উঠলে কেণ?
আমি: না আপু ছরি, আমি ইচ্ছে করে করি নাই।
আপু: তাহলে? এভাবে লাফ দিলে কেন? আমি তো তোমার অন্ডোকোয়ে কামড় দেই নাই। শুধু মুখেই নিলমি।
আমি: আপু, যখন তুমি আমার অন্ডো হঠাত করে ধরতে গেলে তখন তোমার দাতের চাপে আমি সামান্য ব্যাথা পেয়েছি।
আপু: ঠিক আছে, তাই কি এভাবে লাফদিয়ে উঠতে হয়ে নাকি?
আমি: আপু আমি তোমাকে বলেছিনা, ছেলেদের অন্ডোকোষ খুবই স্পর্শ কাতর একটা স্থান। ধর, তুমি যদি আলতো করে করে বা আস্তে আস্তে করে আমার অন্ডোকোয়ে দাহ বা হাত দিয়ে কামড় বা চাপ দাও আর আমি যদি তোমাকে ঠেকাতে না পারি তবে আমি এখনই অজ্ঞান হয়ে পড়বো।
আপু: বলিশ কি? এতো সাংঘাতিক ব্যাপার!
আমি তো কল্পনাও করতে পারি না। তোদের অন্ডোকোষ এতো নরম!
আমি: আপু, আমাদের অন্ডোকোষ এতো নরম নয় তবে তা হলো স্পর্শ কাতর একটা জায়গা। এখানে ধরলে যতো বড়ই পালওয়ানই হোক না কেন সে কাত হয়ে যাবে। আপু: কই দেখি তো তোর অন্ডোকোষ? এতো মারাত্মক! আপু যখন আমার অন্ডো আলতো করে হাতের মুঠোয় নিল, সত্যি বলবো কি আমর কাছে এতো ভালো লাগছিল যে বলার উপায় নেই।
কারণ আমি বুঝতে পারলাম আপু তার ছোট ভাইয়ে সবচেয়ে স্পর্শ কাতর একটা অঙ্গে হাত দিয়েছে। তা আপু আলতো করে আমার অন্ডোকোষ দুটি তার বাম হাতের মুঠোয় নিয়ে ডান হাতের দুই তিনটা আঙুল দিয়ে আলতো করে চেপে চেপে দেখছে আর মাঝে মাঝে আমাকে বলছে ব্যাথা পাও? আমি তো মজে গেলাম চরম এক মজা আমাকে গ্রাস করল।
তারপর আপু বলল: তোমার অন্ডোকোষ তো মোটামোটি শক্ত আছে। তারপরও এতো ব্যাথা বেন পাও? আপু আমার অন্ডোকোষ দুই হাত দিয়ে চিপে চিপে দেখছে। এবার আপু আমাকে বলল, তোমার কলাটা এখন একবার নরম করো। আমি তো হাসছি, আপুকে বললাম, তুমি তো কলা সম্পর্কে কিছুই জানোনা, শোন; কলার উপর আমাদের সম্পর্ণ নিয়ন্ত্রন নেই। আপন একথা মুনে তো হতবাক, আপু বলল, কি বলো এসব।
এটাও কি সম্ভব? আমি বললাম, এখন আর নরম হবে না, ইট্ছা করলেও আমি একটা নরম করতে পারবো না।
আপু: তাহলে আমি যে আবার তোমার কলাটা নরম দেখতে চাই! আমি যদি তোমার সামনে এভাবে খালি গায়ে থাকি তাহলে কখনোই এটা নরম হবে না। তবে একটা কাজ করলে নরম হবে- আপু: একশ্বাসে- কিভাবে? কি করতে হবে?
আমি: আমার অন্ডোকোষ ছেকে মাল বের করতে হবে।
আপু: তোমার অন্ডোকোষ থেকে আবার কিভাবে মাল বের করবো? একটা ছুরি আনো ফুটো করে মাল বের করে দেই।
আমি: বল কি? এতো কষ্ট করতে হবে না, কলাটাকে একটু আদর দাও সব মাল তোমাকে দিয়ে দেবো। আপু : সত্যিই।
আমি: অচ্ছা আজু তুমি কখনো, ব্লুফিল্ম দেখো নাই?
আপু : হেসে হেসে- একবার দেখে ছিলাম, তবে ভাল করে বুঝতে পারি নাই। এখন তোমার থেকে অনেক কিছু শিখেছি।
Thank you! আপু আমার লিঙ্গের প্রতিটি নালী, রগ আর ভাজ ভালো করে দেখল আর রপ্ত করার চেষ্ঠা করল। আমার কলা যখন শটান হয়ে দাড়িয়ে ছিল, আপু বার বার নাড়া চাড়া করে দেখছে, আর মনে মনে হয় ভাবছে কি সুন্দর, কত শক্ত, আমরো যদি থাকতো এমন একটা, তাহলে কতো কিছুই না করা যেতো।
এবার আপু আমার নিদের্শ মতো কলা থেকে মাল বের করার জন্য কলাটা প্রথমে মুখে পড়ল আবার বের করল, তার পর আপু বিছু সময় পরপর দুই হাত দিয়ে এমন ভাবে কলা মৈথূন করতে থাকল আমার সব মাল বের হয়ে আপুর মুখে, গালে, ঠোটে আর জামাতে পড়ল, আমি তো তখন চরম সুখে আ—উ, আআআ উ করতে থাকলাম।
তারপরের কথা আরো মজার, শটান শক্ত আমার কলাটা তার সব যৌন রস আপুর গায়ে ছিটিয়ে দিয়ে নিস্তেজ হতে থাকল, মজার ব্যাপার হলো আপু আমাকে বলছে, আপু: দেখ, তোর এতো শক্ত, পূর্ণ যৌবনা কলা কেমন অসহায়ের মতো আমার হতের মুঠোয় নিজের সব ত্যাজ আর শক্তি হারিয়ে কেমন নিস্থেজ আর নিথর হয়ে গেল।
দারুন লাগল, আমি খুবই উপভোগ করলাম এটা। কেউ কি এখন এটা দেখলে বলবে, যে কিছু সময় আগেও এটা ছিল অতিকায় শক্ত একটা জিনিস? এখন আমার কাছে মনে হচ্ছে এটা একটা নুডুলস। হা হা হা। আপুর এমন হাসি আমাকে বড়ই অপমানিত করল, আমি লজ্জায় চুপ থাকলাম।
আপু: কি বাহাদুর মশায!! এতোক্ষণ খালি গায়ে কোন লজ্জা করল না, আর শক্তি হারিয়ে যখন লাঠি পরে মরা মাছের মতো পড়ে রইল তখন দেখি খুবই লজ্জা।
আমি : দেখ আপু, আমরা সব পারি, কিন্তু যদি কেউ আমাদের যৌন শক্তি নিয়ে উপহাস করে তখন আমরা ছেলেরা লজ্ঝা বোধ করি। আপু : Sorry, My dear little sweet Brother!
আর বলবো না। এর পর থেকে আপু যখনই আমাকে একা আমার বা অন্য যেকোন রুমে পায়, তখন আমাকে বলে ভাই তোমার যৌবন দেখাও তো? কখনো বা একা পেলে আমার লুঙ্গির নিচে দিয়ে আমার কলাটা ধরে চেপে যায়। আর যদি আমার পেন্ট পড়া থাকে তখন তো তা পেন্টের উপর দিয়ে হাতিয়ে দেয়। আর মাঝে মাঝে খুবই রাগ লাগে, যখন আপু এসে যখন তখন আমার নিস্জে বা সাভাবিক কলাটা শক্ত আর দাড় করিয়ে যায়। মাঝে মধ্যে জোর করে আমার কলা টা একবার ছুয়ে যায়। সব সময় কি এটা ভালো লাগে?
যে যখন তখন কলাটা দাড় করিয়ে দেওয়া? আর যদি আমি আমার নুনু আপুর হাতে না দেই তখন সে অস্ত্র হিসেবে আমার অন্ডোকোষে ধরে চাপ দেয় আর আমি ব্যাথায় সবছেড়ি সোজা হয়ে দাড়িয়ে থাকি! এভাবেই চলতে চলতে একদিন আপুকে সুযোগ বুঝে বাগে আনে তার সাথে এন্টিমেট হয়ে যাই। আর আপুর কুমারী জীবন এর আবসান ঘটিয়ে তাকে সব কিছু বুঝাই।